Wellcome to National Portal
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২৭ নভেম্বর ২০২২

জিটিসিএল এর অফ-ট্রান্সমিশন পয়েন্টে গ্যাস স্টেশন স্থাপন ও মডিফিকেশন প্রকল্প

প্রকল্প পরিচালক:  আব্দুল মোমেন

প্রকল্পের নাম: জিটিসিএল এর অফ-ট্রান্সমিশন পয়েন্টে গ্যাস স্টেশন স্থাপন ও মডিফিকেশন প্রকল্প

ই-মেইল: gtcl.mez@gmail.com

মোবাইল: ০১৭০১২০২১৯০

 

প্রকল্পের উদ্দেশ্য :

প্রাকৃতিক গ্যাস এর সুষ্ঠু ব্যবহার, গ্যাস পরিবহন ও বিপণন ব্যবস্থায় স্বচ্ছতা এবং জবাবদিহিতা নিশ্চিতকল্পে জিটিসিএল এর গ্রিড হতে বিভিন্ন বিতরণ কোম্পানিকে পরিমাপকৃত ও মানসম্পন্ন গ্যাস সরবরাহ করা।

বাস্তবায়নকাল :  জুলাই ২০২১ হতে জুন ২০২৪।

অর্থের উৎস :  জিটিসিএল এর নিজস্ব অর্থায়ন।

প্রকল্প ব্যয় (লক্ষ টাকায়): মোট ৬৬৭,৪২.০০ (ছয়শত সাতষট্টি কোটি বিয়াল্লিশ লক্ষ) 

প্রকল্পের অর্জন:

প্রকল্পের আওতায় পণ্য-৩, লট-এ (ক) আশুলিয়াতে একটি সিজিএস স্থাপন, (খ) ডেমরাতে একটি সিজিএস স্থাপন, (গ) গাড়ারানে একটি মিটারিং স্টেশন স্থাপন এবং (ঘ) আমিন বাজারে একটি ও মনোহরদীতে একটি স্টেশন মডিফিকেশন এর ক্ষেত্রে আর্থিকভাবে গ্রহণযোগ্য ও মূল্যায়িত ১ম সর্বনিম্ন দরপত্রদাতার সাথে চুক্তি স্বাক্ষর সম্পন্ন হয়েছে। পণ্য-৩, লট-সি (গৌরিপুরে একটি আরএমএস, লাকসামে একটি আরএমএস, বাখরাবাদে একটি মিটারিং স্টেশন এবং বিজরাতে একটি মিটারিং স্টেশন স্থাপনের) ও লট-ডি (নিজকুঞ্জরায় একটি আরএমএস, মিঠাছড়ায় একটি আরএমএস এবং ফৌজদারহাটে একটি সিজিএস স্থাপনের ক্ষেত্রে আন্তঃঅঙ্গ ব্যয় সমন্বয়/ডিপিপি সংশোধন সাপেক্ষে কারিগরী মূল্যায়ন কমিটির সুপারিশ পরিচালকমন্ডলীর সভায় অনুমোদিত হয়েছে। অপরদিকে পণ্য-৩, লট-বি (মুচাইতে একটি আরএমএস স্থাপন এবং হবিগঞ্জে একটি স্টেশন মডিফিকেশন ও খাটিহাতাতে একটি স্টেশন মডিফিকেশন) ও লট-ই (বগুড়াতে একটি আরএমএস ও ঈশ্বরদীতে একটি আরএমএস স্থাপন) এর অন্তর্ভুক্ত কাজ সম্পাদনের জন্য ঠিকাদার নিয়োগের লক্ষ্যে পুনঃদরপত্র আহবানে করা হয়েছে। ১৪ টি স্টেশনের সয়েল এবং সাব সয়েল ইনভেসটিগেশনের কাজ সম্পন্ন হয়েছে।

প্রকল্পের আওতায় ফেনী জেলার ছাগলনাইয়া উপজেলাধীন নিজকুঞ্জরায় ১.২৩৫ একর ভূমি, কুমিল্লা জেলার দাউদকান্দি ও লাকসাম উপজেলাধীন যথাক্রমে গৌরীপুর ১.৩৪৮৭ একর ভূমি এবং গাজীপুর জেলার শ্রীপুর উপজেলাধীন গাড়ারানে ২.৪৭ একর ভূমি অধিগ্রহণের কার্যক্রম চলমান রয়েছে। শুরু হতে প্রকল্পের বাস্তব অগ্রগতি শতকরা ১৫ ভাগ এবং আর্থিক অগ্রগতি শতকরা ০.০৯ ভাগ।